১. জংলি জিলিপিঃ এটি তামিলনাড়ু, কেরালা, মহারাষ্ট্র, কর্ণাটক, অন্ধ্রপ্রদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে জন্মায়।
২. করোন্ডাঃ কাঁচা অবস্থায় এটি শিলা লবণ দিয়ে খাওয়া যায় এবং সম্পূর্ণ পাকলে এটি কোমল, সুস্বাদু এবং মিষ্টি হয়ে যায়।
৩. রোয়াল ফলঃ আগে অনেকের বাড়িতে এই গাছ ছিল। টক ফল। বিট লবণ দিয়ে খেতে দারুন লাগে।
৪. ফলসাঃ এটি বারাণসীতে প্রথম পাওয়া যায় বলে মনে করা হয় এবং বৌদ্ধ পণ্ডিতরা এশিয়ার অন্যান্য দেশ এবং বিশ্বের বাকি অংশে নিয়ে গিয়েছিলেন।
৫. তাল শাঁসঃ এটি স্থানীয় অ্যালকোহলযুক্ত পানীয় টোডি তৈরিতেও ব্যবহৃত হয়। এটি প্রধানত তামিলনাড়ু, অন্ধ্র প্রদেশ, মহারাষ্ট্র, গোয়া, পশ্চিমবঙ্গ এবং কেরালায় জন্মায়।
৬. চালতাঃ স্বাদে টক এবং ভারতীয় খাবারে তরকারি, জ্যাম এবং জেলিতে ব্যবহৃত হয়। এটি হাতি, বানর এবং হরিণের খাদ্যের প্রধান উৎস। তাই, বনের মূল এলাকা থেকে এর সংগ্রহ নিষিদ্ধ।
৭. মাঙ্গুস্তানঃ এটি মূলত নীলগিরি পাহাড়, কন্যাকুমারী এবং কেরালার মত ভারতের দক্ষিণাঞ্চলে জন্মে। যদিও এটি থাইল্যান্ডের জাতীয় ফল। ১৮ শতক থেকে দক্ষিণ ভারতে জন্মাচ্ছে।
৮. ল্যাংসাহ বা লোটকাঃ ল্যাংসাহ একটি ছোট, স্বচ্ছ, কক্ষ আকৃতির ফল। কাঁচা অবস্থায় এটি বেশ টক হয় কিন্তু পাকলে স্বাদ মিষ্টি হয়।