Placeholder canvas
CurryNaari
Welcome to Nandini’s world of cooking & more...

মাত্র এক মাসে মোটা হবেন কি কি খাবার খেলে!  গল্প নয় সত্যি!

খুশির হাসি হাসছে মেয়েটা

স্লিম ধরণের চিকন হওয়া ভালো, কিন্তু একেবারে পাটকাঠির মতো চিকন হলে কিন্তু বিপদ। শরীর অপুষ্টিতে তো ভুগবেই, সাথে বন্ধুমহল ও আত্মীয়-পরিজনের ঠাট্টা-মশকরা থাকবে ফ্রি। বিদ্রূপাত্মক পরিস্থিতিতে পড়তে না চাইলে এই লেখা থেকে জেনে নিন মাত্র এক মাসে মোটা হবেন কি কি খাবার খেলে। 

মোটা হওয়ার মূলমন্ত্র হচ্ছে প্রোটিন, শর্করা, এবং ক্যালরি বেশি করে খাওয়া। তবে সব খাবারে এই তিনটি খাদ্য উপাদান সমানভাবে থাকে না। তাই আপনাদের সুবিধার্থে ১৫টি খাবারের একটি তালিকা দিলাম। যা দিয়ে অল্প সময়ে দেহের ওজন বাড়াতে পারবেন। কিন্তু এসব খাওয়ার আগে মোটা হওয়ার জন্য বেসিক কি কি করবেন আর কি কি করবেন না জেনে নেওয়া উচিত।

নিজের সঠিক আদর্শ ওজন সম্পর্কে জানাঃ

মোটা হওয়ার আগে সবার প্রথম নিজের উচ্চতা অনুযায়ী আদর্শ ওজন সম্পর্কে জানা উচিত। এটি জানতে হলে বডি মাস ইনডেক্স বা বিএমআই যা শরীরের আদর্শ ওজন নির্ণয়ের একটি গাণিতিক পদ্ধতি, সেটি সম্পর্কে জেনে নিতে হবে। খুব সহজে এটি জানার উপায় আছে। আপনার উচ্চতা যত সেন্টিমিটার, তা থেকে ১০০ বিয়োগ করে দিলে পাবেন কিলোগ্রামে ওজনের মাপ।

যদি আপনার উচ্চতা যদি ১৬২ সেন্টিমিটার হয়, ওজন হবে ১৬২ থেকে ১০০ বাদ দিলে কেজিতে ৬২। এই ওজন থেকে মেয়েরা ১৫ শতাংশ এবং ছেলেরা ১০ শতাংশ বাদ দিলে পাবেন নিজের আদর্শ ওজন।

সুষম খাদ্য গ্রহন করাঃ

মোটা হবার জন্য কার্বোহাইড্রেট বা চর্বি জাতীয় খাবার অনেকে বেশি করে খেতে শুরু করেন। এতে করে ওজন বাড়লেও শরীরের ক্ষতি হয়। সবচেয়ে ভালো হল সব খাবার উপাদান রয়েছে এমন খাবার খাওয়া। এজন্য পুষ্টিবিদের পরামর্শ সবার আগে নিয়ে নেবেন। খাদ্য তালিকায় চর্বি, দুধ ও দুধজাতীয় খাবার, কার্বোহাইড্রেট বা শর্করা, প্রোটিন, ভিটামিনএবং খনিজ উপাদান-সমৃদ্ধ ফলমূল রাখুন । জল পান করুন যথেষ্ট পরিমানে। সাধারণ নিয়ম হচ্ছে একজন মানুষের উচ্চতার অর্ধেক লিটারে পরিমাপ করে জল পান করা সাধারণ নিয়ম।

পর্যাপ্ত পরিমান ঘুমের দরকারঃ

সঠিক পরিমান ঘুম প্রত্যেক মানুষের শরীরের জন্য খুবই উপকারি। বিশেষ করে ওজন বাড়ানোর জন্য পর্যাপ্ত পরিমান ঘুমের দরকার। ৭-৮ ঘণ্টা প্রতিদিন ঘুমানো প্রয়োজন। এটি শরীরের জন্য খুবই ভালো।

প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে খাবার খাওয়াঃ

রোজকার খাওয়া দাওয়ার সময় একদম সঠিক রাখুন। সকালের জলখাবার থেকে রাতের ডিনার রোজ সময় মেনে করুন। কাজের তাড়ায় খাবার না খেয়ে থাকবেন না। এটি শরীরের জন্য একদমই অনুপযোগী। এতে করে শুধু ওজনের ঘাটতি নয় শরীরে নানা রকমের সমস্যা বাসা বাঁধে। তাই খাবার খাওয়া স্কিপ করবেন না। যতই কাজ থাকুক না কেন সময় মত খাবার খেয়ে নেবেন।

ভুলেও যেসব ভুল করবেন নাঃ

মোটা হতে কোন ওষুধের সাহায্য নেবেন না ভুলেও। ভিটামিন, বা অন্য কোন খাদ্য উপাদানের সাপ্লিমেন্ট নিতে চাইলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তবেই গ্রহন করবেন। বার্গার, পিৎজা বা কেক-প্যাস্ট্রি, ইত্যাদি খাবার অনেকে ওজন বাড়ানোর জন্য খান। কিন্তু এসব খাবার শরীরের ক্ষতি করে। জাঙ্ক ফুড বা প্রক্রিয়াজত খাবার শরীরের জন্য ঠিক না। মোটা হতে অনেকে স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ চিকিৎসকের পরামর্শ না নিয়েই খেয়ে থাকেন। ফলে শরীরের নানারকম জটিলতা দেখা দেয়। তাই এসব ভুলেও করবেন না।

১. শাকসবজি ও ফলমূলঃ 

সাধারণত ডায়েট এক্সপার্টরা শাকসবজি ও ফলমূল খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন ওজন কমানোর জন্য। কিন্তু মজার ব্যাপার হচ্ছে, এগুলো দিয়ে আশানুরূপ ওজন বাড়ানো যাবে। মোটা হতে চাইলে উচ্চ ক্যালরি সম্পন্ন সবজি ও ফল খাওয়া উচিত। আম, কাঁঠাল, লিচু, কলা, পাকা পেঁপে, কাঁচা কলা, মিষ্টি কুমড়া, মিষ্টি আলু এগুলো নিয়মিত খেতে হবে। এক মাসের মধ্যে শরীর মোটা তাজা হয়ে উঠবে। ফল দিয়ে জ্যাম, জেলি, সিরাপ, জুস বানিয়েও খেতে পারেন। 

২. ভাত ও রুটিঃ

ভাত ও রুটিতে কার্বোহাইড্রেট বেশি থাকে। এই দু’টি খাবার আসলে শর্করার প্রধান উৎস। ডায়েটে শর্করা থাকলে ওজন দ্রুত বাড়বে। তাই প্রতিদিন অন্তত দুই বেলা খাবারে ভাত ও রুটি অথবা ভাত বা রুটি রাখবেন। এমনিতে যতটুকু ভাত বা রুটি খান, ওজন বাড়ানোর উদ্দেশ্যে স্বাভাবিকের চাইতে একটু বেশি খাবেন। তবে অতিরিক্ত খেলে উল্টো বিপদ হবে। রুটির বদলে পরোটাও খেতে পারেন, তবে সেটা ঘরে তৈরি এবং ভালো তেলে ভাজা চাই। অনেকে ভাত রান্নার পরে মাড় ফেলে দেন। ভাতের মাড়ও কিন্তু মোটা হওয়ার জন্য সহায়ক। কারণ ভাতের মাড়ে স্টার্চ ও ফ্যাটের পরিমাণ বেশি থাকে। আর এই উপাদানগুলো মোটা হওয়ার সহজ উপায় বলে বিবেচিত।

৩. আলুঃ 

আলু এমন একটি সবজি যা দিয়ে মুখরোচক অনেক খাবার বানিয়ে খেয়ে মোটা হওয়া যায়। আলুতে আছে শর্করা, ফাইবার, উদ্ভিজ্জ প্রোটিন, খনিজ লবণ, ভিটামিন, এবং কমপ্লেক্স সুগার। প্রতিদিন দুই বেলা সিদ্ধ আলু খান, পার্থক্যটা নিজ চোখে দেখতে পাবেন। ভর্তা বা তরকারির পাশাপাশি আলুর চিপস অলিভ অয়েলে ভেজেও খেতে পারেন। 

৪. পাস্তা ও নুডলসঃ 

পাস্তা ও নুডলসে কার্বোহাইড্রেট ও ক্যালরি দুটোই উচ্চ মাত্রায় থাকে। মজাদার এই খাবার দুটো দিয়ে অনায়াসে নিজের ওজন বাড়াতে পারবেন। আর আপনি যদি পাস্তা বা নুডলস লাভার হযে থাকেন তাহলে তো কথাই নেই৷ প্রতিদিন পরিমাণমতো পাস্তা বা নুডলস খান। দৈনিক একবার খেলেই যথেষ্ট, বারবার খাওয়ার দরকার নেই। 

৫. ডিমঃ 

দ্রুত মোটা হওয়ার জন্য প্রোটিনের যেসব আইটেম আছে তার মধ্যে ডিম হচ্ছে সবচাইতে সহজলভ্য এবং অত্যন্ত ভরসাযোগ্য একটি উপাদান। এতে থাকা ফ্যাট, প্রোটিন, এবং গুড ক্যালরি প্রাকৃতিকভাবে স্বাস্থ্যবান হওয়ার জন্য সহায়ক। ওজন যদি বাড়াতে চান তাহলে মাঝে মাঝে ডিম খাওয়া বন্ধ করুন, প্রতিদিন খাওয়া শুরু করুন। ৩-৪ টি সিদ্ধ ডিমের শুধু সাদা অংশ খাবেন, কুসুম খাবেন না। ডিমগুলো অবশ্যই ভালো করে সিদ্ধ করে নেবেন। 

৬. মাংসঃ 

মাংস খেলে মোটা হওয়া যায় ঠিকই, তবে বেশি খেলে শরীরের বারোটা বাজতে বাধ্য। কাজেই পরিমিত পরিমাণে মাংস খাওয়া উচিত। খাসির মাংস খেতে পারেন অল্প সময়ে স্বাস্থ্যবান হওয়ার জন্য। প্রোটিনের সম্পূর্ণ উৎস হিসেবে পরিচিত এই মাংসে প্রয়োজনীয় ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন, এবং খনিজ লবণ বিদ্যমান। দৈনিক মাত্র ৮৫ গ্রাম বা ৩-৪ টুকরার বেশি খাসির মাংস খেতে পারবেন না। মুরগির মাংস তুলনামূলক ভাবে নিরাপদ, এটা একটু বেশি খেলে ক্ষতি হবে না। মাংসের পাশাপাশি কলিজাও ওজন বাড়াবে। 

৭. দুধ ও মধুঃ 

দুধ ও মধু এমন দুটি খাবার যা ঘুমের আগে খেলে ওজন বৃদ্ধি পাবে। এই দুটি খাবারে প্রোটিন এবং ক্যালরি বেশি থাকায় ঘুমের মধ্যে সহজে ক্যালরি খরচ হয় না। ফলে সারারাত শরীরে ক্যালরির কাজ চলতে থাকে এবং ওজন বাড়তে থাকে। এই সুবিধা অন্যান্য প্রোটিন বা ক্যালরি আইটেমে পাওয়া যায় না। প্রতিদিন রাতে শোয়ার আগে ১ গ্লাস ঘন দুধে ১ চা চামচ মধু মিশিয়ে খাবেন। ওজন বাড়ানোর মোক্ষম এই উপায় মাত্র এক মাসেই তার জাদু দেখাবে৷ এছাড়া চা-কফিতে দুধ ও চিনি বেশি খেলে উপকার পাবেন। 

৮. ড্রাই ফ্রুটসঃ 

ড্রাই ফ্রুটসে প্রচুর পরিমাণে ক্যালরি ও ফ্যাট থাকে যা ওজন বাড়াতে সাহায্য করে। প্রতিদিন ৩ বেলা কাজু, কিশমিশ, পেস্তা, খেজুর খেলে দ্রুত মোটা হওয়ার ইচ্ছা পূরণ হবে। সকালের নাশতার সাথে কাজু বা পেস্তা, কিশমিশ বা খেজুর এক মুঠো করে খাবেন। এগুলো যদি আগের রাতে ১ কাপ জলে ভিজিয়ে রাখেন তাহলে আরও ভালো। এছাড়াও ঘুম থেকে উঠে খালি পেটে ২টি করে কাজু ও কিশমিশ খেতে ভুলবেন না। ড্রাই ফ্রুটসের মধ্যে শুধু বাদামের পরিমাণটা ডায়েট চার্টে বেশি রেখে দেখুন, কাজ হয়ে যাবে। 

৯. ছোলাঃ 

প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে ১০-১২ টি ছোলার দানা আধা কাপ পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। সকালে উঠে ছোলা আর এর পানি দুটোই খান৷ মোটা হওয়ার প্রাকৃতিক উপায়গুলোর মধ্যে ছোলা অনন্য। 

১০. পিনাট বাটারঃ 

কাজু-পেস্তার পাশাপাশি পিনাট বাটারও একটি হাই ক্যালরি যুক্ত খাবার। প্রতিদিন শুধু একবার রুটি, পরোটা বা বিস্কুটের সাথে বেশ খানিকটা পিনাট বাটার খাবেন। ফল পাবেন একমাসেই। 

১১. ক্ল্যারিফাইড বাটারঃ 

ওজন বাড়ানোর জন্য ক্ল্যারিফাইড বাটার উল্লেখযোগ্য একটি উপাদান৷ শুধু তাই নয়, শরীর যাতে বেশি ভিটামিন নিতে পারে সে ব্যাপারটাও নিশ্চিত করে এই বাটার। প্রতিদিন দিনে ও রাতে খাবারের আগে ১ টেবিল করে চামচ করে ক্ল্যারিফাইড বাটার ও চিনি মিশিয়ে খাবেন। নিয়ম করে ১ মাস এভাবে খেলে দেহের ওজন বেড়ে যাবে।

১২. ফাস্টফুডঃ 

ফাস্টফুড দেহের ওজন দ্রুত বাড়ায় এটা সবারই জানা। আনন্দের সাথে সহজে মোটা হতে চাইলে ফাস্টফুডের বিকল্প নেই। ফ্যাট বেশি থাকায় এগুলো খেতে হবে পরিমিত পরিমাণে। সপ্তাহে তিনদিন বা চারদিন আইসক্রিম, পেস্ট্রি, বার্গার, পিজ্জা, ফ্রাইড ফুড ইত্যাদি খেতে পারেন। রোজকার খাবার রুটিনে চকলেট ও চিজ রাখতে পারলে আরও ভালো হয়। 

১৩. ভুনা খিচুড়িঃ 

ওজন বাড়ানোর জন্য প্রতিদিন ভুনা খিচুড়ি খেতে পারেন। সকালবেলা একটি ডিমের সাথে এক প্লেট ভুনা খিচুড়ি ন্যাচারালি ওজন বাড়িয়ে দিবে। নিয়মিত খেয়ে দেখুন, নিজেই চমকে যাবেন।

১৪. ফলের রসঃ 

ফলের রস যে ওজন বাড়াতে সাহায্য করে সেটা কি এতোদিন জানতেন? না জানলে আজ থেকে ফলের রস নিয়মিত খাওয়া শুরু করুন। সকাল-বিকাল এক গ্লাস করে ফলের রস খান আর অল্পদিনে স্বাস্থ্যবান হয়ে উঠুন।  

১৫. খেজুর ও শসাঃ 

খেজুর ও শসা আপনি এমনিতে খেতে পারবেন ওজন বাড়ানোর জন্য। তবে একটা সিক্রেট রেসিপি শেয়ার করি। একটি তাজা, পাকা খেজুর থেকে বিচিটা ফেলে ভেতরে ছোট এক টুকরা শসা দিয়ে খান, হৃষ্টপুষ্ট হওয়ার মোক্ষম দাওয়াই এটা। চাইলে আপনিও একমাস এভাবে খেজুর ও শসা মিলিয়ে খেয়ে দেখতে পারেন।

দ্রষ্টব্যঃ এই সাইটে অন্তর্ভুক্ত তথ্য শুধুমাত্র শিক্ষাগত উদ্দেশ্যে লেখা। পেশাদার ডাক্তার দ্বারা চিকিৎসার বিকল্প এটি নয়। অনন্য স্বতন্ত্র চাহিদার কারণে, পাঠকের নিজের জন্য, তথ্যের উপযুক্ততা নির্ধারণ করতে পাঠকের উচিত তাদের চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করা।

Visual Stories

Article Tags:
·
Article Categories:
Lifestyle

Comments

  • ওটস আর রুটি খেলে কি ওজন বাড়ে বা মোটা হওয়া যাই?

    Subhadeep May 3, 2023 8:35 am Reply
    • মোটা বা রোগা যেটাই হতে চান ডায়েটিসিইয়ানের পরামর্শ অনুযায়ী খাবার খান। মোটা হতে চাইলে সুস্থ্য ভাবে যাতে সেটা হওয়া যায় সেই দিক বিশেষজ্ঞরা ভাল করে বলতে পারবেন।

      currynaari May 4, 2023 4:29 pm Reply
  • ধন্যবাদ আমি মোটা হতে চাই আসলে আমি অনেক রোগা দয়া করে বলবেন কি খেলে মোটা হয়ে যায় আশা করি দয়া করে আমাকে আসল পদ্ধতি দিবেন খেয়ে ফেলে মোটা হয়ে যায়

    হাবিবুর রাহমান May 25, 2023 7:01 am Reply
    • মোটা হওয়ার মূলমন্ত্র হচ্ছে প্রোটিন, শর্করা, এবং ক্যালরি বেশি করে খাওয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, কলা, পাকা পেঁপে, কাঁচা কলা, মিষ্টি কুমড়া, মিষ্টি আলু এগুলো নিয়মিত খেতে হবে। ভাতের মাড়ও কিন্তু মোটা হওয়ার জন্য সহায়ক। প্রতিদিন দুই বেলা সিদ্ধ আলু খান, পার্থক্যটা নিজ চোখে দেখতে পাবেন। মাঝে মাঝে ডিম খাওয়া বন্ধ করুন, প্রতিদিন খাওয়া শুরু করুন। ৩-৪ টি সিদ্ধ ডিমের শুধু সাদা অংশ খাবেন, কুসুম খাবেন না। কাজু-পেস্তার পাশাপাশি পিনাট বাটারও একটি হাই ক্যালরি যুক্ত খাবার। প্রতিদিন শুধু একবার রুটি, পরোটা বা বিস্কুটের সাথে বেশ খানিকটা পিনাট বাটার খাবেন। পাকা খেজুর থেকে বিচিটা ফেলে ভেতরে ছোট এক টুকরা শসা দিয়ে খান, হৃষ্টপুষ্ট হওয়ার মোক্ষম দাওয়াই এটা।

      currynaari May 25, 2023 2:10 pm Reply
      • প্রতিদিন সকালে সিদ্ধ আলু বিশ গ্রাম । আর দুপুরে বাদায ১০০ গ্রাম। আর রাতে করে একটা করে সিদ্ধ ডিম খেলে ওজন বাড়বে কি?

        ফাহিম শাহরিয়ার November 2, 2023 8:49 am Reply
        • আলু ২০ গ্রাম?

          currynaari November 2, 2023 10:44 am Reply

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

মুখরোচক ফ্রাইড রাইসের ৯ টি রেসিপি বাঙালীর ঐতিহ্যবাহী সকালের জলখাবার বাঙালির ১০ টি আচার যা জিভে জল আনে নিমেষে! মধ্যপ্রাচ্যে খুবই বিখ্যাত এই ৯ টি বাঙালির খাবার অযোধ্যার বিখ্যাত ঐতিহ্যবাহী ১০ টি খাবার!